ঢাকা, বুধবার   ০৮ মে ২০২৪ ||  বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে ভূমিহীনদের জন্য খাস জমির সন্ধানে ডিসি

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৫:১৫, ৮ জানুয়ারি ২০২২  

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

“আশ্রয়ণের অধিকার শেখ হাসিনার উপহার” ‘মুজিববর্ষে কেউ গৃহ ও ভূমিহীন থাকবে না’- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই মহতী স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আশ্রয়ণ প্রকল্পের অধীনে জমি ও ঘর পেয়েছে হাজারো ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার। “মুজিববর্ষে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না”- এটি শুধুমাত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি ঘোষণা নয়, এটি বঙ্গবন্ধু কন্যার একটি লালিত স্বপ্ন।

এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারগুলোকে আবাসন সুবিধার আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে সারা দেশের ন্যায় কিশোরগঞ্জ জেলার ১৩টি উপজেলায় সরকারি খাস জমিতে ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষের জন্য গৃহ নির্মাণ করা হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে গত শুক্রবার (৭ জানুয়ারি) বিকালে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় গৃহ নির্মাণের জন্য খাস জমির সন্ধানে কুলিয়ারচর উপজেলার ১নং গোবরিয়া আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের দশকাহুনিয়া ও ৫নং ছয়সূতী ইউনিয়নের কলাকুপা গ্রামে বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখেন।
পরে তিনি গৃহ নির্মাণের উপযোগী একাধিক খাস জমি নির্বাচনপূর্বক দ্রুততম সময়ের মধ্যে সকল গৃহহীনদের গৃহ নির্মাণের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশনা প্রদান করেন।
এসময় তাঁর সাথে ছিলেন কুলিয়ারচর উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবাইয়াৎ ফেরদৌসী, নকশাকার (উপ-সহকারী প্রকৌশলী) মো. লায়েছ মিয়া, গোবরিয়া আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আব্বাস উদ্দিন, নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মো. এনামুল হক আবু বাক্কার, ছয়সূতী ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

জেলা প্রশাসক কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, আশ্রয়ণ -২ প্রকল্পের আওতায় কিশোরগঞ্জ জেলায় ১ম ও ২য় পর্যায়ে ইতোমধ্যে ১২৪৭টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়াও বর্তমানে ৩য় পর্যায়ে বরাদ্দপ্রাপ্ত ৩০৯টি একক ঘরের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে যা আগামী ২০ মার্চের মধ্যেই সম্পন্ন হবে।

সারাদেশ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
সর্বশেষ
জনপ্রিয়