লোকলজ্জার ভয়ে ঈদে গ্রামে যাবেন না বিএনপির সিনিয়র নেতারা
প্রতীকি ছবি
পবিত্র ঈদুল আজহায় লোকলজ্জার ভয়ে গ্ৰামে যাবে না বিএনপির সিনিয়র নেতারা। কেননা বর্তমানে বিএনপির নেতৃত্ব দিচ্ছেন দলের দ্বিতীয় সারির নেতারা। এতে বিএনপির সিনিয়র নেতারা চরম সংকটের মধ্যে পড়েছেন বলে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০০১ সালে বিএনপি যখন ক্ষমতায় আসে তখন দলটির নেতারা নিজেদের ব্যক্তি স্বার্থ প্রতিষ্ঠা করতে নানা দুর্নীতির জালে জড়িয়ে পড়েন। এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ দলের দণ্ডপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া এবং লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
এ বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও বুদ্ধিজীবীরা বলেন, বিএনপির রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও আনুগত্যের অনীহা দৃশ্যমান। ঐক্যবদ্ধ বিএনপিকে ভেঙে দিয়ে নেতারা বিভিন্ন পন্থীদের ছায়াতলে আশ্রয় খোঁজার চেষ্টা করছেন। বিএনপি নেতাদের মধ্যে দলের প্রতি অভক্তি স্পষ্ট হয়েছে। খালেদা-তারেকের অশুভ ছায়া বিএনপিতে ভর করেছে।
তারা আরো বলেন, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিএনপিতে উপেক্ষিত। মির্জা আব্বাস এবং তার স্ত্রীও দ্বিতীয় ও তৃতীয় সারির নেতাদের দ্বারা উপেক্ষিত। দলের দ্বিতীয় সারির ও নতুন নেতা দিয়ে বিএনপি চালাচ্ছেন তারেক রহমান। ফলে নেতাকর্মীর কাছে লাঞ্ছিত হওয়ার ভয়ে নিজ নিজ এলাকায় না গিয়ে ঢাকাতেই ঈদুল আজহা উদযাপন করবেন বিএনপির বেশিরভাগ সিনিয়র নেতা।
এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিএনপির সিনিয়র নেতারা লাঞ্ছিত হওয়ার ভয়ে গ্রামে ঈদ করতে যাবেন না, এটাই স্বাভাবিক। কারণ, করোনাকালীন সময়ে নিজ গ্রামের অসহায় ও দুস্থদের জন্য কোনো ভূমিকাই রাখতে পারেননি তারা। এ পরিস্থিতিতে গ্রামের মানুষদের মুখ দেখাতে তারা লজ্জা পাচ্ছেন।
- বিএনপি মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- মিয়া খলিফাকে পিছনে ফেললো শামা ওবায়েদের পর্ন ভিডিও
- ২০০১-২০০৬, বিএনপির শাসনামলে দুর্নীতিতে বিপর্যস্ত বাংলাদেশ
- শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মতো ফোন নাম্বার বদলায় তারেক
- যে কারণে শামা ওবায়েদের অশ্লীল ভিডিও ভাইরাল করে তারেক
- নতুন নতুন বয়ফ্রেন্ডের সাথে বিছানায় যেতে অভ্যস্ত জাইমা রহমান
- জিয়ার মতোই বাংলাদেশকে ভুল পথে পরিচালনা করতে চায় খালেদা-তারেক
- বিএনপির জন্ম হয় অবৈধভাবে
- জাইমা নয়, ইশরাকের পছন্দ জাফিয়া রহমানকে
- দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে মত্ত পিনাকী ভট্টাচার্য