সরকার করোনা প্রতিরোধ সামগ্রী উৎপাদনে উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করবে
নিউজ ডেস্ক
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি
বৈশ্বিক করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে করোনা প্রতিরোধে ব্যক্তিগত সুরক্ষা ও চিকিৎসা সামগ্রীর চাহিদা এবং সরবরাহের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের সামনে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। এক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করতে এগিয়ে এসেছে সরকার।
বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়নাধীন এক্সপোর্ট কম্পিটিটিভনেস ফর জবস (ইসিফোরজে) প্রকল্পের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ সহায়তা দেয়া হবে।
রোববার বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি আনুষ্ঠানিকভাবে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এ উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও বিশ্বব্যাংকের আবাসিক কার্যালয়ের প্রধান মার্সি মিয়ান টেম্বন প্রমুখ বক্তব্য দেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. জাফর উদ্দিন এতে সভাপতিত্ব করেন।
টিপু মুনশি বলেন, কেবল স্থানীয় বাজারের জন্য নয়, বৈদেশিক বাজারে রফতানির সঙ্গে যুক্ত উদ্যোক্তারাও এ কর্মসূচির মাধ্যমে উপকৃত হবেন। বর্তমান করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় এ কর্মসূচি একটি মাইলস্টোন। এর মাধ্যমে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী (পিপিই) উৎপাদন, ডায়াগনস্টিক ইকুইপমেন্ট ও ক্লিনিক্যাল ইকুইপমেন্ট তৈরিতে যুক্ত উদ্যোক্তারা আর্থিকভাবে উপকৃত হবেন। এ কর্মসূচির নিরবচ্ছিন্ন বাস্তবায়নের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
সালমান এফ রহমান বলেন, সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ রফতানির বৈচিত্র্য বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান তৈরি করা, যা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য। কোভিড-১৯ এন্টারপ্রাইজ রেসপন্ড ফান্ডের (সিইআরএফ) মাধ্যমে এ ধরণের উদ্যোগ স্থানীয় ও বিশ্ববাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে উপকৃত হবে।
বিশ্বব্যাংকের আবাসিক প্রধান মার্সি মিয়ান টেম্বন করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের দ্রুত পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এতে বিশ্বব্যাংকও এগিয়ে এসেছে। করোনা প্রতিরোধ সামগ্রীর উৎপাদনে নতুন কর্মসূচির মাধ্যমে ৪০ থেকে ৪৫টি উদ্যোগ আর্থিক সহযোগিতা পাবে।
এ সময় নতুন কর্মসূচির (উইন্ডো ফোর) বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন প্রকল্পের এক্সপোর্ট রেডিনেস ফান্ড (ইআরএফ) কর্মসূচির টিম লিডার ডেভ রাঙ্গানাইকালু।
এতে বলা হয়, এ কর্মসূচির জন্য অনুদানের পরিমাণ হবে ৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রতিটি উদ্যোগে অনুদানের পরিমাণ হবে সর্বোচ্চ ৫ লাখ ডলার এবং সর্বনিম্ন ৫০ হাজার ডলার। প্রস্তাবিত এ কার্যক্রম ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত চলমান থাকবে। রোববার থেকে এ কর্মসূচির যোগ্য আবেদনকারীরা অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
- বাংলাদেশকে ৪৮ কোটি ডলার দিবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও ইআইবি
- PM opens Southeast Asia`s largest fertiliser factory in Narsingdi
- বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের সাফল্য বিশ্ব দরবারে
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোট বেলার স্মরণীয় মধুর স্মৃতি
- অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার এক অনুপম দৃষ্টান্ত: মুরাদ হাসান
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিন আজ
- কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার
- বিশ্বের দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ হবে বাংলাদেশে, দৈর্ঘ্য ২৫০ কি.মি.
- ভারতের নতুন হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী বাংলাদেশে