সাউন্ড এফেক্ট বিশিষ্ট ইমোজি নিয়ে এলো মেসেঞ্জার
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
পছন্দ, ভালোবাসা, কৃতজ্ঞ, হাসি, কান্না, দুঃখ আর রাগ—নানা রকমের ইমোজি ব্যবহার করেই নিজের আবেগ প্রকাশ করা যায়। কখনো কখনো একটি ইমোজির ব্যবহার শব্দের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে। তাই ইমোজিকে আরেকটু সমৃদ্ধ করলো ফেসবুক।
ইমোজিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জেরেমি বার্গ ২০১৪ সালে বিশ্ব ইমোজি দিবস প্রচলন করেন। এদিন উপলক্ষে ফেসবুক মেসেঞ্জারে এলো সাউন্ড ইমোজি বা সাউন্ড এফেক্ট বিশিষ্ট ইমোজি। এতে ইমোজির পাশাপাশি শোনা যাবে শব্দও। একে বলা হচ্ছে, কথা বলতে পারা ইমোজি।
সাউন্ড ইমোজিস-এর সাউন্ড বিভিন্ন রকমের হতে পারে। যেমন- তা সাধুবাদ জানানোর হতে পারে, ভয়ঙ্কর হাসি বা আপনার পছন্দের শিল্পী যেমন রেবেক্কা ব্ল্যাকের অডিও স্নিপেটস, টিভি শো'র মতো ছবি, এছাড়া ইউনিভার্সাল টেলিভিশন, নেটফ্লিক্স বা সাউন্ডল্যান্ডস ব্রিজারটনের যথাক্রমে এনবিসি এবং ব্রুকলিন নাইন-নাইনের সাউন্ডও হতে পারে।
ফেসবুকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আমরা পুরো সাউন্ডমোজি লাইব্রেরি নিয়ে আসছি আপনাদের জন্য। সেখান থেকে আপনারা পছন্দ করতে পারবেন। যা নতুন সাউন্ড এফেক্ট অনুযায়ী আপডেট হতে থাকবে। এছাড়া থাকবে বিখ্যাত সব সাউন্ড। প্রত্যেক সাউন্ডের প্রতিনিধিত্ব করবে কোনো না কোনো ইমোজি।
১৯৯০–এর দশকে ইমোজির ব্যবহার শুরু হয়। ইমোজি একটি জাপানিজ শব্দ, যার অর্থ ‘ছবি শব্দ’। এবার ছবির সঙ্গে শব্দ যোগ হওয়ায় বেশ মাননসই লাগছে ইমোজিগুলোকেও!
- ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের জনকের জন্মদিন
- কম্পিউটারে বাংলা প্রচলনের ৩৫ বছর আজ
- এক দশক পর নতুন সংস্করণে উইকিপিডিয়া
- দেশে মোবাইল টাওয়ার থেকে মিলবে ফ্রি ওয়াইফাই
- বছরের ২য় চন্দ্রগ্রহন আজ
- সরকারি উদ্যোগে কোরবানির পশুর ডিজিটাল হাট
- পরিচয়পত্র পাবেন ফ্রিল্যান্সাররা
- শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে ইন্টারনেট দিচ্ছে টেলিটক
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে যুবকদের দক্ষতায় জোর দেওয়া হচ্ছে: পলক
- সাইবার অপরাধ ঠেকাতে আসছে স্বতন্ত্র থানা