বিস্ময় বালক: মাত্র ১১ বছর বয়সে স্নাতক শেষ
ফিচার ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
মাত্র ১১ বছর বয়সে স্নাতক শেষ করেছে। যে বয়সে আর পাঁচজন শিক্ষার্থী স্কুলের গণ্ডি পেরোতে পারে না। সেখানে বেলজিয়ামের লুরন্ট সিমন্স পদার্থবিদ্যায় তার স্নাতক শেষ করেছে। এখন ভবিষ্যতে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে অমরত্ব অর্জনের গবেষণা করতে চায় এই বিস্ময় বালক।
ইউনিভার্সিটি অব অ্যান্টওয়ার্প থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছে সে। বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় কনিষ্ঠতম স্নাতক লুরন্ট। সাধারণত স্নাতক হতে ৩-৪ বছর সময় লেগে যায়। কিন্তু লুরন্টের ব্যাপার আলাদা। মাত্র ১ বছরেই স্নাতক সম্পন্ন করেছে সে। তার বিরল মেধার কথা মাথায় রেখে বিশেষ ব্যবস্থা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মাত্র ১ বছরেই সমস্ত সিলেবাস শেষ করে সে। এরপর প্রতিটি তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষা একসঙ্গে দেয় লুরন্ট।
অবশ্য এর আগে থেকেই পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে সে। মাত্র ৮ বছর বয়সে হাইস্কুল ডিপ্লোমা সেরে ফেলেছিল লুরন্ট, এটি অনেকটা উচ্চমাধ্যমিকের সমতুল্য। লুরন্টের বিশেষ প্রতিভার কারণে তার জন্য ভিন্নভাবে পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়। এক বছরের ভেতর কয়েকটি করে ক্লাস পাশ করেছে লুরন্ট। তারপরেই পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে দেয় সে।
লুরন্ট এর মতে, 'মানবদেহ একটা বয়সের পর ক্ষয়িষ্ণু। কিন্তু মৃত্যু অনিবার্য'। 'এক এক করে মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ, যন্ত্রাংশ দিয়ে প্রতিস্থাপন করতে চাই। এর ফলে কোনো মানুষ অনন্তকাল বেঁচে থাকতে পারে। মলিকিউলার ফিজিক্স থেকেই আসতে পারে এই ভাবনার ভিত্তি। এ বিষয়ে অভিজ্ঞ বিজ্ঞানীদের সঙ্গে কাজ করতে চাই,' স্বপ্নাতুর চোখে জানায় লুরন্ট।
- কেমন ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি
- যেভাবে মরুভূমি থেকে শীর্ষ ধনী দেশ কাতার
- দেশে উৎপন্ন ‘আগর আতর’ বিশ্বে মহামূল্যবান
- ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭১: আজকের এই দিনে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা
- নববধূকে যে কারণে লাল শাড়ি পরানো হয়
- ২৭ নভেম্বর ১৯৭১: আজকের এই দিনে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা
- তিনটি হৃৎপিণ্ড নিয়ে বেঁচে আছে এই প্রাণী
- হতাশাই পুঁজি, লোক হাসিয়েই স্বাবলম্বী শামস চৌধুরী
- করোনায় আক্রান্ত হলেই আলো জ্বলবে মাস্কে
- বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস আজ