বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র হত্যা মামলায় দুজনের দোষ স্বীকার, মূলহোতা দুই দিনের রিমান্ডে
নিউজ ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
রাজধানীর কারওয়ানবাজারে ছুরিকাঘাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কেশব রায় পাপনের হত্যার ঘটনায় করা মামলায় দুইজন দোষ স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।
ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম মাহমুদা আক্তারের আদালত তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। একইসঙ্গে এ হত্যাকাণ্ডের মূলহোতা তুহিনের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।
এর আগে চার আসামিকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয়। এসময় আসামি মো. জুয়েল, জাহাঙ্গীর ওরফে মুটো জাহাঙ্গীর ও নুরুজ্জামান ওরফে মামুন স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হন। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তেজগাঁও থানার এসআই (নিরস্ত্র) মো. গোলাম সারোয়ার ফৌজদারি কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আসামি জাহাঙ্গীর ও নুরুজ্জামান স্বীকারোক্তিমূলক জবনাবন্দি রেকর্ড করেন। তবে আসামি জুয়েল স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে অস্বীকৃতি জানান। এজন্য আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
একইসঙ্গে আসামি তুহিনের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে আদালত তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে গত বৃহস্পতিবার চার আসামিকে গ্রেপ্তার করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
জানা যায়, গত ৫ অক্টোবর রাজধানীর কারওয়ানবাজারে হোটেল মেরিনের সামনে রাত ৯টার দিকে কয়েকজন ছিনতাইকারী কেশব রায় পাপনকে (২৪) ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পথচারীরা পাপনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় কেশবের মামা সন্তোষ কুমার মন্ডল তেজগাঁও থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
- পাপুলকে ২১ দিন কুয়েতের কারাগারে রাখার নির্দেশ
- সুপ্রিম কোর্টের চলতি বছরের অবকাশকালীন ছুটি বাতিল
- পানির দাম বাড়ানোর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট
- নিম্ন আদালতের ভার্চুয়াল কোর্টে শুধু জামিন শুনানি
- পাঁচ মাস পর খুলেছে উচ্চ আদালত
- ভার্চুয়াল কোর্ট: বিচার ব্যবস্থায় যুগান্তকারী পদক্ষেপ
- আজ কারাগার থেকে মুক্তি পাবেন আরো ৩৮৫ বন্দি
- স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বেতন আদায় স্থগিত চেয়ে রিট
- স্বল্প সুদে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ পাবেন আইনজীবীরা
- বিজিবির ১১৯ মুক্তিযোদ্ধার গেজেট বাতিলের প্রজ্ঞাপন স্থগিত