ঢাকা, শনিবার   ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ৬ ১৪৩১

বিএনপির আয়োজিত ইফতার পার্টি প্রত্যাখ্যান করলো কূটনীতিকরা

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৩:২৭, ১৭ এপ্রিল ২০২১  

ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

পাঁচ তারকা হোটেল ওয়েস্টিনে ১৬ এপ্রিল ইফতারের আয়োজন করেছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই ইফতারে প্রভাবশালী সব দেশের কূটনীতিকরা উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও কোনো দেশের কূটনীতিকরাই উক্ত ইফতার পার্টিতে উপস্থিত হয়নি। মূলত গত বছর বিএনপির ইফতার পার্টিতে কানাডার কূটনীতিকের পাতে ইফতারি কম দেবার অভিযোগ উঠেছিলো, যার প্রতিবাদ স্বরূপ এ বছর কোনো কূটনীতিক বিএনপির ইফতার পার্টিতে আসেনি বলে জানা যায়।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, গত বার কিছু ভুলের কারণে কূটনীতিকদের পাতে কম ইফতারি পড়ে। তবে পুরনো কথা মনে না রেখে কূটনীতিকদের উচিত ছিলো, আমাদের ইফতার পার্টিতে অংশ নেয়া। তারা সকলে এক সঙ্গে আমাদের বয়কট করার বিষয়টি ছিলো, গোটা বিএনপির জন্য লজ্জাজনক।

বিষয়টিকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এটি বিভ্রান্তিকর তথ্য। ইফতারি কম হয়েছে এটা সত্যি, তবে জামায়াত নেতারা বেশি খাবার খেয়েছেন এটা সত্যি নয়। মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার আমাকে ব্যক্তিগত ভাবে বলেছেন তিনি বেগুনী আর আলুর চপ পাননি। তবে আমের শরবত পেট ভরে খেয়েছেন। তবে গত বছর ইফতারি কম পাওয়ার কারণে কূটনীতিকরা এ বছর আমাদের আমন্ত্রণে আসেননি, বিষয়টি এমন নয়। এ বছর মূলত করোনা ভাইরাসের প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় তারা কেউ আসতে চাননি। এর সঙ্গে গত বছরের ইফতারির কোনো সম্পর্ক নেই।

উল্লেখ্য, গত রমজানে জামায়াতে ইসলামী নেতাদের পাতে অতিরিক্ত ইফতারি দিতে গিয়ে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের পাতে ইফতারি কম পড়ে। দাওয়াত দিয়ে অতিথিদের পেট ভরে না খাওয়ানোতেও সমালোচনায় বিদ্ধ হয়েছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম।

পাঁচ তারকা হোটেল ওয়েস্টিনে ১৬ এপ্রিল ইফতারের আয়োজন করেছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই ইফতারে প্রভাবশালী সব দেশের কূটনীতিকরা উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও কোনো দেশের কূটনীতিকরাই উক্ত ইফতার পার্টিতে উপস্থিত হয়নি। মূলত গত বছর বিএনপির ইফতার পার্টিতে কানাডার কূটনীতিকের পাতে ইফতারি কম দেবার অভিযোগ উঠেছিলো, যার প্রতিবাদ স্বরূপ এ বছর কোনো কূটনীতিক বিএনপির ইফতার পার্টিতে আসেনি বলে জানা যায়।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, গত বার কিছু ভুলের কারণে কূটনীতিকদের পাতে কম ইফতারি পড়ে। তবে পুরনো কথা মনে না রেখে কূটনীতিকদের উচিত ছিলো, আমাদের ইফতার পার্টিতে অংশ নেয়া। তারা সকলে এক সঙ্গে আমাদের বয়কট করার বিষয়টি ছিলো, গোটা বিএনপির জন্য লজ্জাজনক।

বিষয়টিকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এটি বিভ্রান্তিকর তথ্য। ইফতারি কম হয়েছে এটা সত্যি, তবে জামায়াত নেতারা বেশি খাবার খেয়েছেন এটা সত্যি নয়। মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার আমাকে ব্যক্তিগত ভাবে বলেছেন তিনি বেগুনী আর আলুর চপ পাননি। তবে আমের শরবত পেট ভরে খেয়েছেন। তবে গত বছর ইফতারি কম পাওয়ার কারণে কূটনীতিকরা এ বছর আমাদের আমন্ত্রণে আসেননি, বিষয়টি এমন নয়। এ বছর মূলত করোনা ভাইরাসের প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় তারা কেউ আসতে চাননি। এর সঙ্গে গত বছরের ইফতারির কোনো সম্পর্ক নেই।

উল্লেখ্য, গত রমজানে জামায়াতে ইসলামী নেতাদের পাতে অতিরিক্ত ইফতারি দিতে গিয়ে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের পাতে ইফতারি কম পড়ে। দাওয়াত দিয়ে অতিথিদের পেট ভরে না খাওয়ানোতেও সমালোচনায় বিদ্ধ হয়েছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম।

পাঁচ তারকা হোটেল ওয়েস্টিনে ১৬ এপ্রিল ইফতারের আয়োজন করেছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই ইফতারে প্রভাবশালী সব দেশের কূটনীতিকরা উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও কোনো দেশের কূটনীতিকরাই উক্ত ইফতার পার্টিতে উপস্থিত হয়নি। মূলত গত বছর বিএনপির ইফতার পার্টিতে কানাডার কূটনীতিকের পাতে ইফতারি কম দেবার অভিযোগ উঠেছিলো, যার প্রতিবাদ স্বরূপ এ বছর কোনো কূটনীতিক বিএনপির ইফতার পার্টিতে আসেনি বলে জানা যায়।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, গত বার কিছু ভুলের কারণে কূটনীতিকদের পাতে কম ইফতারি পড়ে। তবে পুরনো কথা মনে না রেখে কূটনীতিকদের উচিত ছিলো, আমাদের ইফতার পার্টিতে অংশ নেয়া। তারা সকলে এক সঙ্গে আমাদের বয়কট করার বিষয়টি ছিলো, গোটা বিএনপির জন্য লজ্জাজনক।

বিষয়টিকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এটি বিভ্রান্তিকর তথ্য। ইফতারি কম হয়েছে এটা সত্যি, তবে জামায়াত নেতারা বেশি খাবার খেয়েছেন এটা সত্যি নয়। মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার আমাকে ব্যক্তিগত ভাবে বলেছেন তিনি বেগুনী আর আলুর চপ পাননি। তবে আমের শরবত পেট ভরে খেয়েছেন। তবে গত বছর ইফতারি কম পাওয়ার কারণে কূটনীতিকরা এ বছর আমাদের আমন্ত্রণে আসেননি, বিষয়টি এমন নয়। এ বছর মূলত করোনা ভাইরাসের প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় তারা কেউ আসতে চাননি। এর সঙ্গে গত বছরের ইফতারির কোনো সম্পর্ক নেই।

উল্লেখ্য, গত রমজানে জামায়াতে ইসলামী নেতাদের পাতে অতিরিক্ত ইফতারি দিতে গিয়ে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের পাতে ইফতারি কম পড়ে। দাওয়াত দিয়ে অতিথিদের পেট ভরে না খাওয়ানোতেও সমালোচনায় বিদ্ধ হয়েছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম।

সর্বশেষ
জনপ্রিয়