পুলিশকে মারধরের মামলায় জামায়াতের ৫ নেতা কারাগারে
নিউজ ডেস্ক
মো. জাহাঙ্গীর আলম ইকবাল, রস্তুম আলী, গোলাম ফারুক, কাজী নজরুল ইসলাম খাদেম, মো. জাহিদুল ইসলাম (বা থেকে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশ সদস্যদের মারধর ও পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের মামলায় জামায়েত ইসলামীর বর্তমান ও সাবেক পাঁচ নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রোববার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতের বিচারক মো. মাসুদ পারভেজ তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এরা হলেন- কাজী নজরুল ইসলাম খাদেম, গোলাম ফারুক, মো. জাহিদুল ইসলাম, রস্তুম আলী ও মো. জাহাঙ্গীর আলম ইকবাল।
রোববার বিকেলে জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানা গেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১২ সালের ৪ ডিসেম্বর সকালে জেলা পুলিশের একটি ট্রাক পুলিশ লাইন্স থেকে পুলিশ সদস্যদের জন্য নাস্তা নিয়ে কাউতলি যাচ্ছিল। পথিমধ্যে শহরের পীরবাড়ি এলাকায় দুষ্কৃতিকারীরা গাড়িতে থাকা পুলিশ সদস্যদের মারধর, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এ ঘটনায় ওইদিনই ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
গত ১০ অক্টোবর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতের বিচারক মো. মাসুদ পারভেজ মামলার বিচারিক কার্যক্রম শেষে এজাহার নামীয় ও ঘটনায় জড়িত পলাতক সকল আসামিদের প্রত্যেককে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও দুই হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আজকে (রোববার) মামলার আসামি কাজী নজরুল ইসলাম খাদেম, গোলাম ফারুক, মো. জাহিদুল ইসলাম, রস্তুম আলী ও মো. জাহাঙ্গীর আলম ইকবাল আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক তাদেরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, উক্ত মামলার ২১ আসামির মধ্যে ১৬ জন ইতোপূর্বে আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর বিচারক তাদেরকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।
- পাপুলকে ২১ দিন কুয়েতের কারাগারে রাখার নির্দেশ
- পানির দাম বাড়ানোর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট
- সুপ্রিম কোর্টের চলতি বছরের অবকাশকালীন ছুটি বাতিল
- নিম্ন আদালতের ভার্চুয়াল কোর্টে শুধু জামিন শুনানি
- মানহানি মামলা করতে গুলশান থানায় শাকিব খান
- পাঁচ মাস পর খুলেছে উচ্চ আদালত
- আজ কারাগার থেকে মুক্তি পাবেন আরো ৩৮৫ বন্দি
- ভার্চুয়াল কোর্ট: বিচার ব্যবস্থায় যুগান্তকারী পদক্ষেপ
- স্বল্প সুদে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ পাবেন আইনজীবীরা
- স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বেতন আদায় স্থগিত চেয়ে রিট