ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ২৮ মার্চ ২০২৪ ||  চৈত্র ১৪ ১৪৩০

নাটোরের চলনবিলে নির্মিত হচ্ছে চলনবিল ডিজিটাল সিটি সেন্টার

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৬:২৮, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২  

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

চলনবিলের নাটোরের সিংড়া উপজেলার বগুড়া-নাটোর মহাসড়ক সংলগ্নে ১৫ একর জমির বিশাল এলাকা জুড়ে নির্মাণকরা হচ্ছে চলনবিল ডিজিটাল সিটি সেন্টার। সেন্টারটিতে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে হাই-টেক পার্ক, ইনকিউবেশন সেন্টার, টেকনিক্যাল স্কুল এন্ডকলেজ ও টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার । 
 
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আইসিটি বিভাগের অধীনে ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে হাই-টেক পার্ক, ১৫৪ কোটিটাকা ব্যয়ে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ডইনকিউবেশন সেন্টার এবংশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৩৪ কোটিটাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে সিংড়া টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ। 

এছাড়া প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণকরা হচ্ছে টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার। চারটি প্রতিষ্ঠান মিলে গড়ে উঠা চলনবিল ডিজিটাল সিটি সেন্টার নামে এই প্রতিষ্ঠানের মোটব্যয়হবে ২ শত ৫২ কোটি টাকা। 

এরইমধ্যে হাইটেক পার্ক ও গণপূর্ত বিভাগের অধীনে টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টারনির্মাণের কাজ দৃশ্যমান হয়েছে। বর্তমানে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে হাইটেক পার্কেও মূল ভবনের কাজ ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে। 

বাকিগুলোর নির্মাণকাজ দ্রত গতিতে চলছে । হাই-টেক পার্কটি নির্মাণকরছে আনোয়ার ল্যান্ড মার্ক লিমিটেড।নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই চার প্রতিষ্ঠানের কাজ সম্পন্ন হলে অন্তত্ব ২০ হাজার মানুষের নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবেএমনটাই স্বপ্ন দেখছেন স্থানীয়রা। 

চলনবিল ডিজিটাল সিটি সেন্টার নিয়ে স্থানীয়দের পাশাপাশি আশার আলো দেখছেন চলনবিলের ফ্রিল্যান্সাররাও। চলনবিলের  প্রত্যন্ত এলাকায় চারটির মধ্যে একটিহাই-টেক পার্ক, অন্যটি শেখ কামাল আইটি ট্রেনিংঅ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার হওয়ায় ফ্রিল্যান্সার তৈরির কারিগর হবে এখানে। উন্নত প্রশিক্ষণ নিয়ে কর্মসংস্থানের পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় সম্ভব বলে জানান ফ্রিল্যান্সাররা। 

হাই-টেক পার্ক নির্মাণ প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আনোয়ার ল্যান্ডমার্ক লিমিটেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার মশিউর রমজান বলেন, গত বছর আমাদের প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে কাজের অনুমতি দেরিতে পাওয়ার কারণেকাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি। নির্মাণ কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। মূলভবনের ৫০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে  কাজ শেষ করতে পারব।

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি বলেন, চলনবিল ডিজিটাল সিটি সেন্টার নির্মাণ কাজ শেষ হলেএখানে একখন্ড সিঙ্গাপুর গড়ে উঠবে। চলনবিলের শিক্ষিত বেকার যুবকরা ডিজিটাল সিটি সেন্টাওে প্রশিক্ষণ নিয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হলে অন্তত্ব ২০ হাজার তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

চলনবিলের নাটোরের সিংড়া উপজেলার বগুড়া-নাটোর মহাসড়ক সংলগ্নে ১৫ একর জমির বিশাল এলাকা জুড়ে নির্মাণকরা হচ্ছে চলনবিল ডিজিটাল সিটি সেন্টার। সেন্টারটিতে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে হাই-টেক পার্ক, ইনকিউবেশন সেন্টার, টেকনিক্যাল স্কুল এন্ডকলেজ ও টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার । 
 
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আইসিটি বিভাগের অধীনে ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে হাই-টেক পার্ক, ১৫৪ কোটিটাকা ব্যয়ে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ডইনকিউবেশন সেন্টার এবংশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৩৪ কোটিটাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে সিংড়া টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ। 

এছাড়া প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণকরা হচ্ছে টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার। চারটি প্রতিষ্ঠান মিলে গড়ে উঠা চলনবিল ডিজিটাল সিটি সেন্টার নামে এই প্রতিষ্ঠানের মোটব্যয়হবে ২ শত ৫২ কোটি টাকা। 

এরইমধ্যে হাইটেক পার্ক ও গণপূর্ত বিভাগের অধীনে টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টারনির্মাণের কাজ দৃশ্যমান হয়েছে। বর্তমানে চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে হাইটেক পার্কেও মূল ভবনের কাজ ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে। 

বাকিগুলোর নির্মাণকাজ দ্রত গতিতে চলছে । হাই-টেক পার্কটি নির্মাণকরছে আনোয়ার ল্যান্ড মার্ক লিমিটেড।নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই চার প্রতিষ্ঠানের কাজ সম্পন্ন হলে অন্তত্ব ২০ হাজার মানুষের নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবেএমনটাই স্বপ্ন দেখছেন স্থানীয়রা। 

চলনবিল ডিজিটাল সিটি সেন্টার নিয়ে স্থানীয়দের পাশাপাশি আশার আলো দেখছেন চলনবিলের ফ্রিল্যান্সাররাও। চলনবিলের  প্রত্যন্ত এলাকায় চারটির মধ্যে একটিহাই-টেক পার্ক, অন্যটি শেখ কামাল আইটি ট্রেনিংঅ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার হওয়ায় ফ্রিল্যান্সার তৈরির কারিগর হবে এখানে। উন্নত প্রশিক্ষণ নিয়ে কর্মসংস্থানের পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় সম্ভব বলে জানান ফ্রিল্যান্সাররা। 

হাই-টেক পার্ক নির্মাণ প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আনোয়ার ল্যান্ডমার্ক লিমিটেডের প্রজেক্ট ম্যানেজার মশিউর রমজান বলেন, গত বছর আমাদের প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে কাজের অনুমতি দেরিতে পাওয়ার কারণেকাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি। নির্মাণ কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। মূলভবনের ৫০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে  কাজ শেষ করতে পারব।

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি বলেন, চলনবিল ডিজিটাল সিটি সেন্টার নির্মাণ কাজ শেষ হলেএখানে একখন্ড সিঙ্গাপুর গড়ে উঠবে। চলনবিলের শিক্ষিত বেকার যুবকরা ডিজিটাল সিটি সেন্টাওে প্রশিক্ষণ নিয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হলে অন্তত্ব ২০ হাজার তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

সারাদেশ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
সর্বশেষ
জনপ্রিয়