ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ২৮ মার্চ ২০২৪ ||  চৈত্র ১৪ ১৪৩০

ইয়েলো জোনের তালিকায় ঢাকার ৩৮ এলাকা

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১০:০৮, ৭ জুন ২০২০  

ঢাকার ৩৮টি এলাকাকে ইয়েলো জোন হিসেবে দেখানো হচ্ছে। আর গ্রিন জোন হিসেবে দেখানো হচ্ছে ১১টি এলাকা। তবে এখন পর্যন্ত রেড জোন হিসেবে কোনো এলাকাকে দেখানো হচ্ছে না।

শনিবার রাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে সর্বশেষ আপডেট করা তালিকা অনুসারে ঢাকার ৩৮টি এলাকাকে ইয়েলো জোন হিসেবে দেখানো হচ্ছে। 

ইয়েলো জোন হিসেবে চিহ্নিত ৩৮টি এলাকা হলো- আদাবর, উত্তরা পূর্ব, উত্তরা পশ্চিম, ওয়ারী, কদমতলী, কলাবাগান, কাফরুল, কামরাঙ্গীরচর, কোতয়ালী, খিলক্ষেত, গুলশান, গেন্ডারিয়া, চকবাজার, ডেমরা, তেজগাঁও, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল, দক্ষিণখান, দারুসসালাম, ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, পল্টন মডেল, পল্লবী, বংশাল, বাড্ডা, বিমানবন্দর, ভাটারা, মিরপুর মডেল, মুগদা, মোহাম্মদপুর, যাত্রাবাড়ী, রমনা মডেল, লালবাগ, শাহআলী, শাহজাহানপুর, শেরেবাংলা নগর, সবুজবাগ, সুত্রাপুর ও হাজারীবাগ থানা এলাকা।

গ্রিন জোন হিসেবে চিহ্নিত ১১টি এলাকা হলো- উত্তরখান থানা, ক্যান্টনমেন্ট থানা, খিলগাঁও, তুরাগ, বনানী, ভাষানটেক, মতিঝিল, রামপুরা, রূপনগর, শাহবাগ ও শ্যামপুর থানা এলাকা।

এর আগে শনিবার দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঢাকায় প্রতি এক লাখে যদি ৩০ জন বা এর বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত থাকে তবে সে এলাকাকে রেড জোন হিসেবে ঘোষণা করা হবে। ৩ জনের বেশি কিন্তু ৩০ জনের কম থাকলে সেই এলাকাকে ইয়েলো এবং এক বা দু’জন বা কেউ না থাকলে সেটাকে গ্রিন জোন বলা হবে।

সম্প্রতি সচিবালয়ে এক সভা শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, প্রতিদিন টেস্ট বাড়ছে, রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। এই প্রবণতা রোধ করতে হবে। এর জন্যই প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী আমরা একটা পরিকল্পনা তৈরি করে দেবো। এ বিষয়ে নীতিগতভাবে আলোচনা হয়েছে। এ পরিকল্পনা সিটি কর্পোরেশন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মিলে বাস্তবায়ন করা হবে।

তিনি আরো বলেন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জোন ভাগ করা হবে। যে জোনে সবচেয়ে বেশি সংক্রমিত হবে, সেই এলাকাটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বন্ধ থাকবে। বিশেষজ্ঞরা যেভাবে পরামর্শ দেবেন আমরা সেভাবে কাজ করবো।

সারাদেশ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
সর্বশেষ
জনপ্রিয়