ডিভোর্সের পর আবার বিয়ে করতে চান? মাথায় রাখুন এসব বিষয়
নিউজ ডেস্ক
![ডিভোর্সের পর আবার বিয়ে করতে চান? মাথায় রাখুন এসব বিষয় ডিভোর্সের পর আবার বিয়ে করতে চান? মাথায় রাখুন এসব বিষয়](https://www.jonotardorpon.com/media/imgAll/2020Aprila/-2309020208.jpg)
ডিভোর্সের পর আবার বিয়ে করতে চান? মাথায় রাখুন এসব বিষয়
বাংলাদেশে ডিভোর্সের সংখ্যা দিনকে দিন বেড়ে চলছে, সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান এমনটাই বলছে। তবে ডিভোর্স হয়ে গেলে সব শেষ হয়ে যায় না। আজকাল স্বামীহারা কিংবা ডিভোর্সি নারী অথবা পুরুষ উভয়ই নতুন করে সংসার পেতে থাকেন। অনেকে সন্তান-সহ ডেটিং করেন। শুনতে একটু অবাক লাগলেও এটি সত্যি। আমাদের চারপাশেই এরকম অনেক সম্পর্ক আমরা গড়ে উঠতে দেখা যায়।
আসলে স্বামীহারা কিংবা ডিভোর্সি কারো সন্তান আছে মানেই তাতে নিরাশ হওয়ার কিছু নেই! বরং এই সম্পর্কে কিছু জিনিস মেনে চললে জীবনের লম্বা সফরে আপনি শান্তিতে থাকতে পারবেন। প্রিয়জনের সঙ্গে সুখীও হতে পারবেন। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু বিষয় সম্পর্কে, যা নতুন করে সংসার পাতার আগে অবশ্যই মাথায় রাখা জরুরি-
যাকে মনে ধরেছে সেই মানুষটি হতে পারে ১ বা ২ সন্তানের বাবা-মা। কিন্তু তাতে ডেট করতে বাধা কোথায়? প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটাতে মাঝেমধ্যেই ইচ্ছে করবে। এরপর রেস্তোরাঁ, কফিশপে ডেট, লং ড্রাইভ। কিন্তু এসবের মাঝে তার সন্তানকে তো অগ্রাহ্য করলে চলবে না! তিনিও তা চাইবেন না। নিজেরা একান্তে সময় কাটাতেই পারেন, কিন্তু আপনি যে তার সন্তানকে আপনাদের মাঝে পছন্দ করছেন না, এমনটা যেন না হয়! কাজেই আপনার ক্ষেত্রে হবু সঙ্গীর সন্তানকে আপন করে নেওয়াই তার মন জয় করার প্রথম পদক্ষেপ।
যদি লং-টার্ম সম্পর্কে যেতে চান, তাহলে আপনার সঙ্গীর পাশাপাশি কিন্তু তার সন্তানেরও পছন্দ-অপছন্দ জানাটা জরুরি। সঙ্গীর মতোই তার সন্তানের সঙ্গে দেখা করার জন্য উদগ্রীব হতে পারেন আপনি, কিন্তু উত্তেজনায় খুব তাড়াহুড়ো করে ফেলবেন না। ধীরে সুস্থে তার ব্যাপারে জানুন, বুঝুন। হতে পারে প্রথম দেখাতেই বাচ্চাটির আপনাকে পছন্দ নাও করতে পারে। সেভাবে নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করুন। কারণ শুধুমাত্র প্রেমিক বা স্বামী নয়, সম্পর্ক গড়ালেই আপনাকে পিতৃত্ব বা মাতৃত্বও সামলাতে হবে। তাই আগে নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, সেই দায়িত্ব নিতে আপনি তৈরি তো!
ডেটিংয়ে সন্তানকে নিয়ে এলে তার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলুন। ডেটিংয়ের জায়গা নির্বাচনের ক্ষেত্রেও সন্তানকে প্রায়োরিটি দিন। কোনো কিড-ফ্রেন্ডলি ক্যাফে কিংবা পার্কে যেতে পারেন। একসঙ্গে বেড়াতে গেলেও এমন জায়গা বাছুন যেখানে সঙ্গীর সন্তান মজা করতে পারে।
সঙ্গীকে ভালোবাসার অর্থ তার ছেলে-মেয়েকেও সমানভাবে ভালোবাসা। আপনার নিজের সন্তানটি হলে যেরকম আদরে রাখতেন, ঠিক সেটাই। আর এটা সচেতন সিদ্ধান্তের মাধ্যমেই সম্ভব। আপনার সঙ্গী যদি তার প্রাক্তন স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে সন্তানের ভবিষ্যত্ পরিকল্পনার কারণে যোগাযোগ রাখেন, তাহলে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবেন না। এব্যাপারে আগে থেকেই দু’জনের স্পষ্ট ধারণা থাকা বাঞ্ছনীয়। আর ভবিষ্যতে আপনিও যদি সন্তান চান, তাহলেও সঙ্গীর সঙ্গে আলোচনা করে নিন। কারণ দু’জনের সিদ্ধান্তের মর্যাদাতেই সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয়।
- সকালে ঘুম থেকে ওঠার সহজ সাত টিপস
- ঝাল রসগোল্লা!
- চুলের রং দীর্ঘস্থায়ী করতে যা করবেন!
- অল্প উপকরণে ঝটপট তৈরি করুন মচমচে জিলাপি
- ২৪ ঘণ্টায় কতবার চিন্তা করেন, হিসাব করেছেন কি?
- ইফতারে প্রাশান্তি দেবে দই বেলের লাচ্ছি
- ওজন কমাতে মেথি ব্যবহার করবেন যেভাবে
- মায়ের জন্যই সন্তান বুদ্ধিমান হয়: গবেষণা
- শিশু কিংবা বয়স্কদের কান পাকা রোধে করণীয়
- ইফতারে মিনিটেই তৈরি প্রাণ জুড়ানো লাচ্ছি