চারপাশে বইছে বসন্তের বাতাস
নিউজ ডেস্ক
চারপাশে বসন্তের আমেজ। ছবি: সংগৃহীত
পাতা ঝরা গাছ দেখেই বোঝা যাচ্ছে বসন্তের বাতাস বইছে। আমের মঞ্জরিত মুকুলে মৌমাছির গুঞ্জরণ, বাগিচায় ফুলের বাহার আর এই নগরেও কোকিলের কুহুতানও থেমে নেই। চারপাশে বসন্তের আমেজ থাকলেও আজ কিন্তু শীতের শেষদিন।
পঞ্জিকার হিসেব মতে কাল থেকে বসন্ত। তবে কাগজে কলমে শীত বিদায় নিলেও রাজধানী ঢাকায় ঠান্ডা অনুভূত হবে আরও বেশ কয়েকদিন। এই কয়দিন শরীরে গরম কাপড় জড়িয়েই ঘুমোতে হবে সবাইকে।
আমাদের ঋতুরাজ বসন্তের আবাহন আর পশ্চিমের ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ যেন এক বৃন্তের দুটি কুসুম। এ যেন এক সুতোয় গাঁথা দুই সংস্কৃতির এক দ্যোতনা। বসন্ত মানেই পূর্ণতা। বসন্ত মানেই নতুন প্রাণের কলরব। কচিপাতায় আলোর নাচনের মতোই বাঙালির মনেও লাগবে দোলা। বিপুল তরঙ্গ প্রাণে আন্দোলিত হবে বাঙলি মন।
পুরনো বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী বসন্তের প্রথমদিন ছিল ১৩ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু পঞ্জিকা সংশোধনের পর এক দিন পিছিয়েছে বসন্ত। বাংলা বর্ষপঞ্জি সংশোধনের কাজ করেছে বাংলা একাডেমির গবেষণা, সংকলন এবং অভিধান ও বিশ্বকোষ বিভাগ।
তারা জানিয়েছে, সংশোধিত বর্ষপঞ্জিতে বৈশাখ থেকে আশ্বিন পর্যন্ত প্রথম ছয় মাস ৩১ দিন, কার্তিক থেকে মাঘ মাস ৩০ দিন এবং ফাল্গুন মাস ২৯ দিন ধরে গণনা করা হবে। তবে পশ্চিমা পঞ্জিকার লিপ ইয়ারে ফাল্গুন মাস ২৯ দিনের পরিবর্তে ৩০ দিন গণনা করা হবে।
- কেমন ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি
- যেভাবে মরুভূমি থেকে শীর্ষ ধনী দেশ কাতার
- দেশে উৎপন্ন ‘আগর আতর’ বিশ্বে মহামূল্যবান
- ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭১: আজকের এই দিনে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা
- নববধূকে যে কারণে লাল শাড়ি পরানো হয়
- ২৭ নভেম্বর ১৯৭১: আজকের এই দিনে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা
- তিনটি হৃৎপিণ্ড নিয়ে বেঁচে আছে এই প্রাণী
- হতাশাই পুঁজি, লোক হাসিয়েই স্বাবলম্বী শামস চৌধুরী
- করোনায় আক্রান্ত হলেই আলো জ্বলবে মাস্কে
- বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস আজ